SHOPPING CART
×ইংশা-আল্লাহ বলার সুফল ও না বলার কুফল
৳ 40
লেখক: আবু মুহাম্মদ আব্দুল্লাহ খাঁন
পরিবেশনায়: ইসলামীক দাওয়াহ টীম মিডিয়া
বিষয়: ইসলামী জ্ঞান চর্চা
পৃষ্ঠা সংখ্যা: ৫৪, ধরণ: পেপার ব্যাক
সম্পাদনায়: শাইখ আকরামুজ্জামান বিন আব্দুস সালাম
সুপ্রিয় পাঠক বৃন্দঃ অনেকের এমন ধারণা হতে পারে যে, এরূপ ছােট বাক্য নিয়ে বই লিখার আবার কি প্রয়ােজন ছিল ? আমি ঐ সকল দ্বীনি মুসলিম ভাইকে মুহাম্মাদ (ছাঃ)-এর একটি হাদীস শুনাতে চাই, রসূল (ছাঃ) একদা বারা ইবনু আযেব (রাঃ) কে ঘুমানাের দু’আ শিক্ষা দিচ্ছিলেন, তাঁর এক অংশে তিনি বলেন, (হে আল্লাহ!) আপনার নাবীর প্রতি ঈমান আনলাম যাকে আপনি প্রেরণ করেছেন। আর বারা (রাঃ) বলেন, আপনার রসূলের প্রতি ঈমান আনলাম যাকে আপনি প্রেরণ | করেছেন। উক্ত কথা শুনে রসূল (ছাঃ) বারার বুকে তাঁর হাত দ্বারা আঘাত করে বলেন বরং বল আপনার নাবীর প্রতি ঈমান আনলাম, যাকে আপনি প্রেরণ করেছেন। (তিরমিযী হা/৩৩৯৪)।
তাহলে একটু ভাবুনতাে আমাদের নাবী (ছাঃ) যদি নাবীর স্থানে রসূল বরদাস্ত না করেন অথচ ছােট একটি কথা তাহলে ইংশা-আল্লাহ কে আপনি ছােট বাক্য বলে অগ্রাহ্য করবেন কি ভাবে ? এমন ছােট বাক্য বলতে ভুলে যাওয়ার কারণে যে, আমাদের নবী মুহাম্মাদ (স্বঃ) এর উপর ওহী। আসাও বন্ধ হয়েছিল সেটা অনেকেরই জানা (তিরমিযী হা/৩১৪০)। এরূপ বাক্য কে অগ্রাহ্য করলে মানুষের জীবনে কি বিপর্যয় ঘটতে পারে। এ সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ আলােচনা উঠে এসেছে ছােট্ট এ বইটিতে।
রিভিউস
There are no reviews yet.